পৃথিবীর সবচেয়ে সুস্বাদু খাবার কোনটি - বাংলাদেশের সবচেয়ে সুস্বাদু খাবার কোনটি

আসসালামু আলাইকুম bdvlog24 এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় হলঃ পৃথিবীর সবচেয়ে সুস্বাদু খাবার কোনটি - বাংলাদেশের সবচেয়ে সুস্বাদু খাবার কোনটি? লিখছি আমি আমির হামজা, তো চলুন আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় শুরু করা যাক। 

পৃথিবীর সবচেয়ে সুস্বাদু খাবার কোনটি

বিভিন্ন জাতি, সংস্কৃতি ও অঞ্চলের স্বাদানুভূতিগুলি একই রকম নয়। কিন্তু মানুষের মৌলিক প্রয়োজনগুলির মধ্যে খাদ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিছু খাবার এমন আছে যা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত এবং প্রশংসিত। অন্যদিকে, আবার কিছু স্থানীয় খাবার রয়েছে যা সেই অঞ্চলের বাইরে অজানা থাকলেও তার স্বাদের জন্য বিখ্যাত। এই প্রবন্ধটিতে আমরা আলোচনা করব বিশ্বের কয়েকটি সর্বাধিক পরিচিত এবং বাংলাদেশের কিছু অসাধারণ স্বাদের খাবারের কথা।

বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সুস্বাদু খাবারগুলি

বিভিন্ন সংস্কৃতি ও দেশের খাদ্য রসিকরা তাদের নিজস্ব পছন্দের তালিকা তৈরি করলেও কিছু খাবার রয়েছে যেগুলি সর্বজনীন সমাদৃত। এদের মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য খাবার হল:

ম্যাসমান কারি (থাইল্যান্ড)

থাইল্যান্ডের জাতীয় খাবার ম্যাসমান কারি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি লাভ করেছে। এর অসামান্য স্বাদ ও গন্ধের জন্য এটিকে বিশ্বের সর্বোত্তম খাবারের তালিকায় অন্যতম স্থান দেওয়া হয়েছে। খাদ্য পরিদর্শকদের মতে, থাইল্যান্ডে গিয়ে যদি এই কারির স্বাদ না নেওয়া হয়, তাহলে সেটা বড় ধরনের ত্রুটি হবে।

কারির এই রকম বিশেষ ধরনটি তৈরি করতে বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছে গরুর মাংস বা শিং মাছ, গাছের সালাদ, চিলি পেস্ট, চপ্পেড গ্যালাঙ্গাল, লেমনগ্রাস, কোকোনাট মিল্ক এবং বিভিন্ন মসলা। কারিটি সাধারণত খুব তেলে ভাজা হয় না, তবে ঘন হওয়ার জন্য দীর্ঘক্ষণ রান্না করা হয়।

নেপোলিটান পিজা (ইতালি)

ইতালির নেপোলিটান পিজা দুনিয়ার অন্যতম সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় খাবার। এর সুস্বাদু ও রসালো মাখন বিশ্বব্যাপী পরিচিত। নেপোলিটান পিজায় বিশেষ করে তিনটি উপাদান ব্যবহার করা হয়ঃ সান মারজানো টমেটো, ব্যাসিলিক পাতা এবং বাফালো মজারেলা চিজ। এছাড়াও পিজায় অলিভ তেল, লবণ ও ইয়ির্স্ট ব্যবহার করা হয়।

নেপোলিটান পিজার একটি বিশেষত্ব হল এটি কাঠের চুল্লিতে রান্না করা হয়। এতে পিজার খাঁজ ঠিকমতো ভাজা হয় এবং মাঝখানটা আদর্শভাবে নরম হয়ে থাকে। পিজার এই বিশেষ পদ্ধতি ইতালীয় সংস্কৃতির একটি অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়।

মেক্সিকান চকলেট

মেক্সিকান চকলেট বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত এবং পরিচিত। এর স্বাদ এতটাই মনোমুগ্ধকর যে, কিছু খাদ্যবিশেষজ্ঞ মনে করেন, ভ্যালেন্টাইন ডে না থাকলে এর পূর্ণতা পাওয়া যায় না। মেক্সিকান চকলেটে চিনি, ভেনিলা বীন্স, সিনামন এবং কখনও বা চিলি পেপারের মতো মসলা ব্যবহার করা হয়।

চকলেটের এই বিশেষ ধরনটি আজতক মেক্সিকোর অন্যতম জাতীয় খাবার হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি তৈরি করার একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে যা মেক্সিকান সংস্কৃতির অংশ। মেক্সিকোর বাইরেও এখন চকলেটের এই ধরনটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

সুশি (জাপান)

জাপানি সুশি বিশ্বের অন্যতম সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় খাবার। সুশির সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর উপাদানগুলি এটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। সুশিতে প্রধানত ভাত, সামুদ্রিক খাদ্য এবং সবজি ব্যবহার করা হয়।

জাপানি সুশি তৈরির একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে। সুশি শেফরা প্রথমে ভাত রান্না করেন এবং তাতে সরু, মলাট এবং একটু এমলি স্বাদযুক্ত করার জন্য বিশেষ এক ধরনের সিরকা মিশিয়ে দেন। এরপর তারা এই ভাত সামুদ্রিক খাদ্য এবং সবজি দিয়ে ডিজাইন করেন।

পেকিং ডাক (চীন)

চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের পেকিং ডাক বিশ্বব্যাপী পরিচিত একটি খাবার। এটি হাঁসের মাংস দিয়ে তৈরি করা একধরনের রোস্ট। পেকিং ডাকের জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত হাঁসের মাংস ব্যবহার করা হয়। এর স্বাদ এমন মজাদার যে, এটি খাওয়া না হলে চীন ভ্রমণের অর্ধেকটাই বৃথা হয়ে যায়।

পেকিং ডাক তৈরির একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে। প্রথমে হাঁসটিকে এক ধরনের লবণ জলে ডুবিয়ে রাখা হয়। এরপর তার চামড়াটিকে ক্রমাগত গরম করা হয় যাতে চামড়াটা খুব রঙিন এবং ক্রাঞ্চি হয়ে যায়। সেই সাথে মাংসটি অত্যন্ত নরম হয়ে যায়।

বাংলাদেশের স্বাদপূর্ণ খাবারগুলি

বাংলাদেশের প্রাচীন সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যবাহী পরম্পরাগুলি এদেশের খাদ্য সংস্কৃতিকে অনন্য এক মাত্রিক এনেছে। দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে বহু বিচিত্র ধরনের খাবার পাওয়া যায়। এদের মধ্যে কিছু খাবারের স্বাদ এতটাই বিশেষ যে, সেগুলি শুধু বাংলাদেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী পরিচিত হয়েছে।

বিরিয়ানি

বাংলাদেশের জাতীয় খাবার বিরিয়ানি বা পোলাওর স্বাদ অসামান্য। দেশের প্রতিটি অঞ্চলেই এর বিভিন্ন রকম রয়েছে। তবে পুরান ঢাকার বিরিয়ানি বিশেষভাবে বিখ্যাত। এখানকার বুন্দিয়া পোলাও, খাসির বিরিয়ানি এবং সাদা পোলাও দিয়ে ঝাল গরুর মাংস অতুলনীয় স্বাদের।

পুরান ঢাকার কিছু প্রাচীন বিরিয়ানি প্রতিষ্ঠান যেমন হাজির বিরিয়ানি, নান্না বিরিয়ানি এবং শাহ সাহেবের পোলাও বিরিয়ানি তৈরিতে বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে। এখানকার বিরিয়ানিগুলির জন্য বিশেষভাবে মসলা করা হয় এবং রান্নাও করা হয় কাঠের আগুনে।

ইলিশ মাছ

পদ্মা নদীর ইলিশ মাছ বাংলাদেশের জাতীয় খাবারের অন্যতম। এর স্বাদ এতটাই বিশেষ যে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ ইলিশ বিদেশে রপ্তানি করা হয়। ইলিশকে মাছের রাজা বলা হয় এবং বাঙালিদের খাদ্যাভ্যাসে এটি একটি অপরিহার্য অংশ।

ইলিশের বিভিন্ন রকম রান্নার পদ্ধতি রয়েছে। যেমন সর্ষে ইলিশ, ইলিশ ভাপা, ইলিশের পোলাও ইত্যাদি। তবে মাওয়া ফেরিঘাটের ইলিশ ভাজার স্বাদ বিশেষভাবে বিখ্যাত। এখানকার মাছ ভাজার বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।

কাবাব

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার পুরান শহরাংশে কাবাবের বহু বিচিত্র রকম পাওয়া যায়। এখানকার কাবাব তৈরির বিশেষ পদ্ধতি ও স্বাদের জন্য বিখ্যাত। শিক কাবাব, বটি কাবাব, রেশমি কাবাব, টুন্ডা কাবাব প্রভৃতি নানান ধরনের কাবাব এখান থেকে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।

পুরান ঢাকার কাবাবি প্রতিষ্ঠানগুলি দীর্ঘদিন ধরে এই কাব রাব তৈরির ঐতিহ্য বজায় রেখেছে। কাবাব তৈরিতে বিশেষ মসলা এবং রান্নার পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। এখানকার কাবাবগুলির স্বাদ সত্যিকারই অনন্য এবং অপরিসীম।

মেজবানি গরুর মাংস

চট্টগ্রামের প্রাচীন মেজবানি অনুষ্ঠানে পরিবেশিত গরুর মাংস বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। মেজবানি গরুর মাংসের স্বাদ অনবদ্য এবং একান্তই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। এই মাংস বিশেষ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বিশেষ মসলায় রান্না করা হয়।

মেজবানি গরুর মাংসের বিভিন্ন রকম পদ তৈরি করা হয়। এগুলি স্বাদে এতটাই অনুপম যে, একবার খেলেই মুখে স্বাদটা থেকে যায় জীবনভর। চট্টগ্রামে গেলে অবশ্যই এই বিশেষ মাংসের স্বাদ নেওয়া উচিত।

ভুনা খিচুড়ি

বৃষ্টি বা আকাশ মেঘলা হলেই বাঙালিদের মনে পড়ে ভুনা খিচুড়ির কথা। এটি বাংলাদেশের সর্বত্র জনপ্রিয় একটি খাবার। ভুনা খিচুড়ি সাথে মাংস, বেগুনভাজা বা ডিম ভুনা খেলে আসল আনন্দটাই পাওয়া যায়।

ভুনা খিচুড়ি তৈরির একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে। প্রথমে খিচুড়িটিকে ভালোভাবে ভুনে নেওয়া হয়। এরপর বিভিন্ন মসলা এবং উপাদান যোগ করে আবারও ভালোভাবে ভুনে নেওয়া হয়। ফলে খিচুড়িটি পায় একটি বিশেষ স্বাদ ও গন্ধ।

কালাভুনা

চট্টগ্রামের কালাভুনা মাংস বাংলাদেশের অন্যতম স্বাদপূর্ণ খাবার। এর নামের মতোই দেখতে কালো রঙের হলেও স্বাদে এটি অসামান্য। গরু বা খাসির মাংস বিশেষ মসলা ও পদ্ধতিতে রান্না করে এই কালাভুনা তৈরি করা হয়।

কালাভুনা মাংসের স্বাদ পেতে চট্টগ্রামে যেতে হবে। এখানকার রান্নাঘরগুলিতে বিশেষভাবে এই মাংসটি তৈরি করা হয়। রান্নার সময় ব্যবহৃত মসলা এবং পদ্ধতিই কালাভুনা মাংসকে করে তোলে এত বিশেষ।

চিংড়ি মালাইকারি

বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলিতে চিংড়ি মালাইকারির স্বাদ অনন্যসাধারণ। নারিকেল এবং চিংড়ির এই অদ্ভুত মিলনটি স্বাদে করে তোলে অতুলনীয়। চিংড়ি মালাইকারি তৈরিতে বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।

প্রথমে চিংড়িগুলিকে মসলা করা হয়। এরপর নারিকেলের দুধ এবং অন্যান্য মসলা মিশিয়ে চিংড়িগুলির সাথে রান্না করা হয়। রান্নার সময় চিংড়ি এবং নারিকেলের দুধের মিশ্রণটি ঘন হয়ে আসে এবং ফলে পাওয়া যায় মালাইকারির বিশেষ স্বাদ। 

নারিকেলের পেটে চিংড়ি

বরিশালে তৈরি হয় একটি অদ্ভুত খাবার - নারিকেলের পেটে চিংড়ি। এই খাবারটি শুধু বরিশালেই পাওয়া যায়। নারিকেলের খোসাটিকে খুলে তার ভিতরে মসলাযুক্ত চিংড়ি ভরে দেওয়া হয়। এরপর নারিকেলটিকে চুল্লিতে রেখে রান্না করা হয়।

নারিকেলের পেটে চিংড়ি রান্নার এই বিশেষ পদ্ধতিটি খাবারটিকে করে তোলে অনন্যসাধারণ। চিংড়ি এবং নারিকেলের মিলনে যে স্বাদ তৈরি হয় তা আর কোথাও পাওয়া যায় না। তাই বরিশাল ভ্রমণে গেলে অবশ্যই এই বিশেষ খাবারটির স্বাদ নিতে হবে।

শুঁটকি মাছ

বাংলাদেশে শুঁটকি মাছের জনপ্রিয়তা অপরিসীম। এদেশের প্রায় সকল মানুষই শুঁটকি মাছ পছন্দ করে। শুঁটকি মাছের স্বাদ মিষ্টি এবং নিখুঁত। বিভিন্ন ধরনের মিঠাপানি ও সামুদ্রিক মাছের শুঁটকি বাংলাদেশে পাওয়া যায়।

শুঁটকি মাছ তৈরির একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে। প্রথমে মাছগুলিকে শুকিয়ে নেওয়া হয়। এরপর বিভিন্ন মসলা এবং লবণ দিয়ে মাছগুলিকে মসলা করা হয়। শেষ পর্যন্ত মাছগুলিকে সূর্যের তাপে বা আঁচে শুকিয়ে নেওয়া হয়। ফলে পাওয়া যায় শুঁটকি মাছের সেই বিশেষ স্বাদ।

বগুড়ার দই

বগুড়ার দই বাংলাদেশের অন্যতম স্বাদপূর্ণ খাবার। এই দইয়ের স্বাদ সত্যিকার অর্থেই অতুলনীয়। বগুড়ার দই তৈরির একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে যা প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে।

প্রথমে দুধটিকে বিশেষভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এরপর সেই দুধে বিশেষ ধরনের ঘোলা যোগ করা হয়। এই ঘোলাটি দইয়ের স্বাদকে করে তোলে অনন্যসাধারণ। শেষ পর্যায়ে দইটিকে ঠান্ডা করে দেওয়া হয়।

বগুড়ার দই খাওয়ার একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে। এটি সাধারণত গরম ভাত বা মিষ্টি জিনিসের সাথে খাওয়া হয়। বগুড়ায় গেলে এই বিশেষ দইয়ের স্বাদ না নিলে ভ্রমণটা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।

পোড়াবাড়ির চমচম

টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম মিষ্টি বাংলাদেশের অন্যতম স্বাদপূর্ণ খাদ্য। এই মিষ্টির স্বাদ এতটাই বিশেষ যে বিদেশেও এর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে। চমচমের উপরিভাগে চিনির গুঁড়ো থাকে আর ভিতরটা থাকে রসালো ও নরম।

পোড়াবাড়ির চমচম তৈরির একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে। প্রথমে উপাদানগুলি মিশিয়ে একটি পেস্ট বানানো হয়। এরপর সেই পেস্টটিকে গরম তেলে ফেলে দেওয়া হয়। চমচমগুলিকে ভালোভাবে ভাজা হলে তা বের করে আনা হয় এবং চিনির গুঁড়ো দিয়ে ढাকা হয়।

টাঙ্গাইলে গেলে অবশ্যই চমচমের স্বাদ নিতে হবে। এটি টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি এবং এখানকার সংস্কৃতির অংশ।

কুমিল্লার রসমালাই

কুমিল্লার রসমালাই শুধু বাংলাদেশেই নয়, সারা দক্ষিণ এশিয়াতেই বিখ্যাত একটি মিষ্টি। এর অনন্য স্বাদ এবং রসের জন্য এটিকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তবে বর্তমানে আসল রসমালাইয়ের স্বাদ পাওয়া কষ্টকর হয়ে পড়েছে ভেজাল রসমালাইয়ের কারণে।

আসল রসমালাইয়ের স্বাদ পেতে হলে কুমিল্লা শহরের মনোহরপুরে অবস্থিত কুমিল্লা মাতৃভান্ডার দোকানে যেতে হবে। এখানে বিশেষভাবে রসমালাই তৈরি করা হয়। রসমালাইয়ের উপাদান এবং তৈরির পদ্ধতিই এটিকে করে তোলে এত বিশেষ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url